জিরো বাউন্ডারি কবিতার তৃতীয় বর্ষ/ দ্বিতীয় সংখ্যার জন্য লেখা জমা দেওয়ার লাস্ট ডেট ডিসেম্বর মাসের ১০ তারিখ। দুটো কবিতা বা কবিতা বিষয়ক মৌলিক লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের ইমেলে-0boundarykabita17@gmail.com

ব্লগে অনুসন্ধান করুন

আফজল আলি




সম্পাদকীয় 
=================================


এই তো সেদিন জিরো বাউন্ডারি কনসেপ্ট থেকে তৈরি হল জিরো বাউন্ডারি কবিতার গ্রুপ । তিন বছরে পদার্পণ । web magazine এ আমরা আশাতীত সাড়া পেয়েছি প্রথম থেকেই , এখনও পাচ্ছি । তবে কোনো মতেই লেখার মানের সাথে আপোস করিনি । আমরা যে দর্শনে বিশ্বাস রেখে চলি , সেই নিরিখে হয় কবিতা নির্বাচন । সেই মানদণ্ডে আমরা যেমন যেকোনো লেখাকে স্থান দিতে পারি না , অন্য দিকে আবার সাহসী কাজকে সমর্থন দিই । তাই আমরা অন্যদের থেকে আলাদা কবিতার মান নির্বাচনে। এই সময় বাংলা ভাষায় অনেক অনেক কবিতা লেখা হচ্ছে । অনেক প্রকাশনা এবং পত্রিকাও প্রস্তুত হয়ে আছে অনেকের কাঁচা লেখাকে মান্যতা ও স্থান দিয়ে একটা ছাপ রাখতে । এটার কারণ হল উঠতি কবিরা কবিতায় কিছু করে উঠতে না পেরে সম্পাদক হয়ে যাচ্ছে । সকলেই নয় অবশ্য । সম্পাদক হয়ে অকবিতাগুলো ছাপা হচ্ছে এবং কিছু পরিচিত মুখকে দিয়ে অনুষ্ঠান করা , পুরস্কার দেওয়া । এই চলছে । এটার ফলে সেই সম্পাদক আলোকিত হতে চান। ডাক পেতে চান কবিতা উৎসবে , তৎসহ অন্যত্র । লবিবাজি তেলবাজি চলছে । এই সব কাজকর্ম যে এক্কেবারে খারাপ তা নয় । ভালো কিছু নিয়ে থাকার একটা অভিপ্রায় । কিন্তু এটা উপরের ভাসমান দিক। ভিতরে চলছে কবিদের নিয়ে এক ধরনের ব্যবসা এবং ব্যবহার । আমার বলার উদ্দেশ্য ভালো কাজ ভালোর জন্য ব্যবহৃত হোক । 
এখন বেশির ভাগ web magazine যেকোনো লেখা প্রকাশ করে দেয় । বিশেষ করে কবিতা । মান বিচারের কোনো বালাই ই নেই । যদিও সবাই স্বাধীন এ ব্যাপারে । আমার ঘরের গোরুকে আমি কী খাওবো তা ঠিক করব আমিই । তুমি কে হে ! 

নয়ের দশক ছিল বাংলা কবিতা পাল্টে দেওয়ার দশক , কারণ ওই দশক ছিল উত্তর আধুনিক চিন্তাধারার তুঙ্গে অবস্থান । কাজেই তৈরি হয়েছিল নতুন পথ , মত , নতুন কিছু । নয়ের পর শূন্য দশকের প্রথম দিক পর্যন্ত এই ট্রেন্ড ছিল । কিন্তু সময়ের সাথে সাথে তা ক্ষীণ হতে আরম্ভ করে । তীব্র ও নতুনত্বের ছাপ স্পষ্ট করে বাংলা কবিতা আবার ভিন্ন দিকে মোড় নেয় । কিন্তু সেই তীব্রতা আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না । দু পাঁচজন কবি অবশ্য চেষ্টা করছেন বা সফল হয়েছেন। দ্বিতীয় দশকের শেষ দিকে দেখলাম কবিতা উত্তর আধুনিকতার লক্ষণ থেকে সরে এসেছে । এখন কবিতার মধ্যে সেই জোশ নেই বটে , কিন্তু ভিন্ন এক ধরনের স্বর আছে , ভিন্ন কথন । কী সেই ভিন্ন কথন ? 

কবিতাকে পাল্টে দেওয়ার জন্য স্বতঃপ্রণোদিত চেষ্টা খুব বেশি নেই । এটা সামগ্রিক অবস্থান । কারণ আমরা যশ নাম খুঁজি । আর যশ নাম খুঁজতে গেলে বড়োবাবুদের ছোঁয়া পেতে হবে। কিন্তু বড়োবাবুরা আবার গয়ংগচ্ছতে বিশ্বাসী এবং অবস্থানকারী । তাই ঝুঁকি নিয়ে লাভ নেই । শিরদাঁড়াহীন সেইসব কবিরা উষ্ণতা এবং উষ্ণীষ খোঁজে । 
অন্যদিকে কেউ কেউ আবার সজ্ঞানে নিজের অবস্থান পাল্টে নেয় । সজ্ঞানে ঘোষণা দেয় কবিতার ধারা বিন্যাস দর্শন বদলে দেওয়ার । এই সংখ্যা খুব কম , কারণ ঝুঁকি বেশি । একলা একঘরে হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি । স্রোত-কবিদের মত হল কবিতা automatic পাল্টে যায় সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে , তা পাল্টাতে হয় না । আবার উল্টো দিকে অবস্থানকারীরা বলেন পাল্টাতে হবে । এই হবে না এবং হবেদের নিয়ে মতপার্থক্য । কিন্তু খুব সত্যি কথা হল পাল্টাতে গেলে যে দক্ষতা দরকার তা অনেকের নেই । তাঁরা আবহমান এর দলে থাকেন । তাঁরা কান্নাকাটির কবিতা লেখেন , নিমজ্জিত হন একঘেয়েমিতে। তা হতেই পারেন । কোনো দোষ নেই । 
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা বা লেখা পর্যবক্ষেণ করলে বোঝা যাবে নিয়ত পাল্টে যাওয়ার ব্যাপারে কী দক্ষতা ছিল মানুষটির। এই জন্য উনি মহামানব । একটা কবিতার মধ্যে ই কত রকমের কাজ , শব্দের ব্যবহার । অবাক হতে হয় । অথচ রবীন্দ্র ভক্তেরা কিন্তু তা মানেন না বা করতে উৎসাহিত করেন না । বরং উল্টো কথাই বলেন । স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ নিজেই ছটফট করতেন পাল্টে দেওয়ার জন্য এবং সজ্ঞানে । 
বাহির থেকে বস্তুর উপর বলপ্রয়োগ না করলে কোনো বস্তু গতিশীল হয় না বা তার অবস্থান পরিবর্তন হয় না । তেমনি কবিতার ক্ষেত্রেও । পরিবর্তন না করলে তা স্বাভাবিক নিয়মে পরিবর্তন হওয়া খুব মুশকিল । এটা বৈজ্ঞানিক সত্য এবং লজিক। 

উত্তর আধুনিকের পরবর্তী সময়কে আমি যখন logically ধরতে চাইলাম অন্য কিছু দিয়ে যা এক নতুন কনসেপ্ট - জিরো বাউন্ডারি । অত্যন্ত সুক্ষ বুদ্ধি খাটিয়ে একদল কবি এবং কবিতার গ্রুপ তা বিরোধিতা করতে শুরু করল । উত্তর আধুনিক তার পরিপ্রেক্ষিত প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে এই কথাটা মানতে বহুত কষ্ট । অন্ধ ভাবের ঘোরে নিমজ্জিত । এতেও কোনো অসুবিধা নেই । ইতিহাস এটাই সাক্ষ্য দেয় যা একবার তৈরি হয়ে যায় তা থেকেই যায় । কাজেই উত্তর আধুনিক তো পরিসর নিয়েই নিয়েছে। জিরো বাউন্ডারি কনসেপ্টও রয়ে যাবে । 
এখন বিষয় হল আমরা বুদ্ধিকে কতটা কাজে লাগাব। এবং লাগাব কিনা । যখন নয়ের দশকে উত্তর আধুনিকতার প্রভাব চুড়ান্ত তখন এই প্রসঙ্গগুলোই উঠে আসত , বুদ্ধিকে মেধাকে কাজে লাগাব কিনা । তখন গদ্য লিখে দেখানোর চেষ্টা হতো উত্তর আধুনিক কবিতার মধ্যে বুদ্ধিমত্তা এবং লাবণ্য কীভাবে কার্যকর হয় । প্রায় দশ বছর পর আমি জিরো বাউন্ডারির ক্ষেত্রে আরোএকটু অন্য ভাবে বলছি বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে কবিতার মধ্যে নতুন গতি আনা হবে না কেন । ধস নির্মাণকারী কবিরা পাঠক সরে যাওয়ার দোহাই দেন , পাঠক সরে যাচ্ছে পাঠক সরে যাচ্ছে । অতএব পাঠকের কথা ভেবে কবিতা লিখতে হবে। এটা খুবই অযৌতিক কথা । কারণ কবি যখন নিভৃতে কাব্য রচনা করেন , তখন পাঠক নামের অদৃশ্য এক চোখ অনুপস্থিত । অর্থাৎ কবির মাথায় পাঠকের কথা আসে না । কবি যা লিখতে চান তাই লেখেন। কবিতার সামাজিক মূল্য অবশ্যই থাকবে । কবিরা হলেন সমাজের দর্পণ । সমাজের ক্ষত অবক্ষয় বিষ বিপথগামীতা এগুলো কবিরা দেখিয়ে দেন তাদের দূর অনুভবের মাধ্যমে । তা কাব্যের আকারে বা সাহিত্যের অবয়বে । অন্য দিকে অপর একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে , কবিদের হাতে কোনো mechanism নাই , অর্থাৎ কবিতা দিয়ে সরাসরি কিছু পরিবর্তন হয় না । কবিতা লিখলেই যুদ্ধ অবক্ষয়, অত্যাচার, সমাজে বিষ ঢালা বন্ধ হবে না । জিনিসপত্রের দাম কমবে না । সমাজের প্রত্যক্ষ কোনো কিছুই প্রভাবিত হবে না । তবু কবিতা লেখা চলবে , লেখা হবে । কারণ কবিরা না লিখে থাকতে পারবে না । তখন অনেক কলম একসঙ্গে কিছুটা ঢেউ তুলতে পারে , মানুষকে সচেতন করে তুলতে পারে । সমাজ বা দেশ কেবল আনপড় গবেট অশিক্ষিত নির্দয় এবং অমানবিক লোকজন নিয়ে চলতে পারে না । একদিন না একদিন আপামর মানুষ তা বুঝতে বা ধরতে পারবেন ই । আসলে কবিতা এবং শিল্প খুব নিঃশব্দে একপ্রকার অনুঘটকের কাজ করে সমাজের ক্ষত সারিয়ে তুলতে । সমাজের জন্য যেমন কবিতা হয় , তেমনি শিল্পের জন্যও শিল্প হয় । Art for art's sake . এখন সময় এসেছে আপনি কোনো একক বিষয়কে নির্দিষ্ট করে দিতে পারবেন না । অর্থাৎ কবিতা শুধু এই এই এইভাবে এইরকম হবে । কবিতা অনির্দিষ্টের দিকে অনির্ণয়ের , আবার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ে অথবা একাধিক নিয়ে - there is no boundaries. 
ইস লেগে গেল তো ! যেই বাউন্ডারির কথা বললাম অমনি চুলকানি শুরু হল । আপনি logic , conceptuality , science সব চালে গুঁজে মাঠে নেমে পড়বেন অথবা মস্তিষ্কের ভাঁজ প্রয়োগ করে এড়িয়ে যাবেন । কারণ আপনি তখন অন্ধ । আপনি রবীন্দ্রনাথের নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ পড়বেন , সেখানে " ভাঙ রে হৃদয় , ভাঙ রে বাঁধন / সাধ রে আজিকে প্রাণের সাধন /লহরীর পর লহরী তুলিয়া/ আঘাতের পর আঘাত কর " - অথবা " ভারততীর্থ " কবিতা পড়বেন । সেখানে " উদার ছন্দে পরমানন্দে বন্দন করি তাঁরে " - এই লাইনটা মুখস্থ করবেন এবং তৎসহ আরো আরো অনেক পড়বেন । কিন্তু এগুলো সব কিতাবের মধ্যে রেখে পুনরায় নিজেকে অন্ধ করে রাখবেন । কারণ আপনি বুঝেও বুঝবেন না । না আপনি বলতে কোনো ব্যক্তির কথা বলছি না । ' আপনি ' একটা গোষ্ঠী বা শক্তি বা ব্যক্তি ও হতে পারে । আপনি রবিঠাকুরকে মেনে নিয়ে বাউন্ডারিহীনতার বিরোধিতা করবেনই । কারণ আপনার মাথা সেই অবস্থানে নেই । 

তবে আপনি মানুন বা না মানুন এই সময়ের কবিতার ট্রেন্ড হল বাউন্ডারিহীনতা । কোথাও কোনো বাউন্ডারি নেই । জেনে রাখুন উত্তর আধুনিকতা যে অবস্থানে পৌঁছাতে পারেনি অথচ চেয়েছিল তা হল জিরো বাউন্ডারি । খুব কষ্ট হচ্ছে ? হলেও এটা সত্যি । ভালো করে analysis করে দেখুন । পৃথিবীতে কোনো দর্শন ই complete নয় । এক একটা ভাবনার বা এক একটা দিক ও বিন্যাসের প্রতিফলন । তার পক্ষে এবং বিপক্ষে যুক্তি সাজানো সম্ভব। আমার বক্তব্য , ভুল দিকে ভুল ভাবে না গিয়ে ভালো কিছুর জন্য কবিতা লিখুন , কবিতার অন্তর্গত কাঠামোয় ঘা দিয়ে চোখ মেলে দেখুন । 

জীবনানন্দের সমালোচকদের উদ্দেশ্যে অরুণ মিত্রের এই মন্তব্য - " তাঁরা এ কথা যেন ভুলেই গিয়েছেন আসলে সমস্ত বিদ্যা ও বৈদগ্ধ প্রদর্শন থেকে বহু দূরে অনুভূতিপ্রবণ মনের একান্তে জন্ম নেয় সার্থক কবিতা । " এজরা পাউন্ডের অনুভব অনেকটা ঠিক এরকম । অনেকেই এটা মানেন , কবিতা পাণ্ডিত্যের বাইরে দূর প্রদেশের রহস্যময় আলো অন্ধকারে, অদৃশ্য রসায়নে জন্ম নেওয়া শব্দের এক কুহক । এটা ঠিক এটা অস্বীকার করার নয় । কিন্তু কবিকে সেই দূরতম প্রদেশের আলো অন্ধকারময় রসায়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে তাঁর চিন্তা উপলব্ধি, ইচ্ছাশক্তি । এবং চিন্তার অঞ্চল বিস্তৃতি করার জন্য চাই চিন্তার অনুঘটক , যা কবিতা নিয়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন মতবাদ দর্শন এবং বিভিন্ন প্রয়োগ। রক্তে ঠিকমতো ভিটামিন পুষ্টি রোগ প্রতিরোধ শক্তি না থাকলে ব্যক্তি যে দুর্বল হতে আরম্ভ করে । দুর্বল চিন্তা ও চিত্তের মধ্যে জোশ থাকে না । এখন আপনি কোন দিকে যাবেন আপনি ঠিক করুন । 
চিন্তার পুষ্টি, একাগ্রতার অভিবিন্দু এবং নতুনত্ব সঞ্চারের জন্য দরকার চিত্তের উন্মুক্ততা , গ্রহণ করার মানসিকতা এবং মেধার প্রযোগ । দুদিন আগে দেখলাম আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুজন আমেরিকান নভোচারীর সাথে সরাসরি কথা বলছেন । কয়েকটা প্রশ্ন করছেন এবং তার উত্তর সরাসরি আসছে space থেকে মাত্র বাইশ মিনিটের ব্যবধানে , লক্ষ লক্ষ মাইল দূর থেকে । ট্রাম্প উৎসাহিত করছিলেন এই বলে যে চাঁদের পর মঙ্গলে আমরা project তৈরি করব। সঙ্গে অনেক বিজ্ঞানী এবং গবেষক ছিলেন । এখন তো সবকিছু খবর চলে আসে মোবাইলে । পৃথিবীর খবর হাতের মুঠোয় । আমি অবাক হয়ে শুনছিলাম এই ভেবে আমেরিকা কীভাবে এগিয়ে যাচ্ছে । ওরা ধর্ম এবং জাতের barrier ভেঙে দিতে সক্ষম হয়েছে । ট্রাম্পকে যা ভাবা হয়েছিল আদপে সেরকম তিনি নন । বেশ progressive এবং রসিক । বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে progress অভাবনীয় । ঠিক এই অবস্থানে ভারতবর্ষ যেন মধ্যযুগে ফিরছে। জ্ঞান বিজ্ঞান চিন্তা দর্শন উন্নয়ন বাতিল হয়ে গিয়ে এক মধ্যযুগীয় বর্বরতা তথা ধর্মান্ধতা । আমি আমেরিকার সাথে ভারতের বর্তমান পার্থক্যটা দেখছিলাম । এরকম ঠিক কবিতার ক্ষেত্রেও । আত্মতুষ্টি এবং নিজের গণ্ডিবদ্ধ অবস্থায় আমরা কত না অভিজ্ঞ । গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল । আমরা মোড়ল সাজতেই বেশি ভালোবাসি। উল্টোদিকে পৃথিবীর অন্যতম ধনী ব্যক্তি বিল গেটস আমেরিকায় সাধারণভাবে ঘুরে বেড়ান , বলেন মানুষের মধ্যে মিশে থেকে জীবন অনুভব উপভোগ করার মজাই আলাদা । 

অত্যাচার নয় , শিল্পে থাকে ভালোবাসা , প্রেম , আত্মবিকাশ ও আত্মবিশ্বাস । শিল্পের একঘেয়েমির মধ্যে ঘুরপাক খেয়ে , শুধু পত্রিকা ম্যাগাজিন প্রকাশ ও অনুষ্ঠান করে দিশাহীন দিশাহারা হয়ে কতদিন চলবে । আপনার এবং আপনাদের আমিত্ব পঙ্গু করে দেবে উৎকৃষ্ট হওয়ার পথ ।




2 comments:

  1. লা-জবাব সম্পাদকীয়।কবিতাকে মানুষের চিন্তা-ভাবনাকে বদ্ধ জলাশয় থেকে মুক্ত করার ডাক।

    ReplyDelete